জাতীয় ফল কাঁঠাল। গ্রীষ্মকালীন এই ফলটি অনেকেরই পছন্দের। দেশীয় এই রসালো ফলটি শুধু গরমকালেই পাওয়া যায়। এটি কাঁচা রান্না করে বা পাকা খাওয়া হয়। কাঁঠালের পাশাপাশি এর বীজ খেতেও কিন্তু খুবই মজা।
ভর্তা কিংবা মাছ, মাংস বা ডিম দিয়ে রান্না করা হয় এই বীজ। সংরক্ষণ করে সারা বছর খাওয়া যায় কাঁঠালের বীজ। তবে অনেকেই হয়ত জানেন না কীভাবে এই বীজ সংরক্ষণ করতে হয়! তবে জেনে নিন কয়েকটি পদ্ধতি-
> সনাতন পদ্ধতিতে দুইভাবে এই বীজ সংরক্ষণ করা যায়। এজন্য কাঁঠাল খাওয়ার পর বীজ গুলো না ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর একটি মাটির হাঁড়িতে বালির সঙ্গে মিশিয়ে মাটির ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে দিন।
> কাঁঠাল খাওয়ার পর বীজ না ধুয়ে পলিথিনে মুড়িয়ে এমনিতেই রেখে দিন। এভাবে ভালো থাকবে প্রায় ৬ থেকে ৮ মাস পর্যন্ত।
> এছাড়াও বীজ ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। এবার এয়ারটাইট বক্সে ভরে ফ্রিজের নরমালে রেখতে পারেন।
> বীজ কুচি করে বা প্রয়োজন মতো টুকরা করে সিদ্ধ করে নিন। এবার এয়ারটাইট বক্সে বা পলিথিনে করে ডিপ ফ্রিজে রেখে সারা বছর সংরক্ষণ করতে পারেন।
গাজীপুর কথা