ঢাকা,  রোববার  ১৬ জুন ২০২৪

Gazipur Kotha | গাজীপুর কথা

ব-দ্বীপ পরিকল্পনা’র প্রশিক্ষণে বশেমুরকৃবি’র দুই অধ্যাপক

প্রকাশিত: ২২:৪০, ২২ মে ২০২৪

ব-দ্বীপ পরিকল্পনা’র প্রশিক্ষণে বশেমুরকৃবি’র দুই অধ্যাপক

সংগৃহিত ছবি

বাংলাদেশ পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের তত্ত্ববধানে “সাপোর্ট টু দি ইমপ্লিমেন্টেশন অব বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান” এর আওতায় বাংলাদেশ ব—দ্বীপ পরিকল্পনার প্রথম ধাপের প্রশিক্ষণ সোমবার শেষ হয়েছে।

১৯ মে থেকে ২০ শে মে পর্যন্ত ২ দিন ব্যাপী এ প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তা ছাড়াও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুকৃবি) অধ্যাপক ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণী বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহ আলমও অংশ গ্রহণ করেন।

১৯ থেকে ২০ শে মে ২ দিন ব্যাপী “সাপোর্ট টু দি ইমপ্লিমেন্টেশন অব বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান” এর আওতায় বাংলাদেশ ব—দ্বীপ পরিকল্পনার প্রথম ধাপের প্রশিক্ষণ শেষ হয়েছে।

প্রশিক্ষণকালে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের যুগ্নসচিব ড. মোঃ তৈইবুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব খান মোঃ নূরুল আমিন ও অতিরিক্ত সচিব (অবসরপ্রাপ্ত) মোঃ মাফিদুল ইসলাম ও ডেল্টা প্ল্যান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

প্রশিক্ষণ শেষে সমাপনী ও সদন বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সিনিয়র সচিব সত্যজিত কর্মকার প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ ও সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন।

এই প্রশিক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম অংশ গ্রহণ করেন। তাছাড়া প্রাণী বিজ্ঞানী হিসেবে এই বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহ আলমও উক্ত প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন।

প্রশিক্ষণার্থী ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম মনে করেন যে, নেদারল্যান্ডের আদলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় গঠিত ৮২ বছরের “বাংলাদেশ ব—দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০” এর মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট বিভিন্ন অনিশ্চয়তা যেমন: বন্যা, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, খরা, লবনাক্ততা, প্রাকৃতিক দূযোর্গ ও জলাবদ্ধতা মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে একটি জলবায়ু সহনশীল উন্নত দেশে পরিনত করা সম্ভব। তাছাড়া পরিকল্পিত নগরায়ন ও শিল্পায়নও ব—দ্বীপ পরিকল্পনার মাধ্যমে গড়ে তুলা সম্ভব। তিনি আরো মনে করেন, ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকে ব—দ্বীপ পরিকল্পনার বিষয়ে সচেতনতার পাশাপাশি প্রশিক্ষণও প্রদান করা যেতে পারে।