ঢাকা,  মঙ্গলবার  ৩০ এপ্রিল ২০২৪

Gazipur Kotha | গাজীপুর কথা

প্রাকৃতিক চার অ্যান্টিবায়োটিক

প্রকাশিত: ০৬:০৫, ৯ অক্টোবর ২০২০

প্রাকৃতিক চার অ্যান্টিবায়োটিক

অ্যান্টিবায়োটিক সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ক্ষত সারাতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও কাজ করে। তাই অসুস্থ রোগীকে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে পরামর্শ দেন। কিন্তু কৃত্রিম অ্যান্টিবায়োটিক উপকারের পাশাপাশ শরীরের ক্ষতিও করে। তাই এক্ষেত্রে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়াই ভালো।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাকৃতিক অ্যান্টি বায়োটিক সেবনে সর্দি-ঠাণ্ডা লাগা, জ্বর, নিউমোনিয়া, হাড়ে সংক্রমণ-সহ অন্যান্য রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। জেনে নিন চারটি অ্যান্টিবায়োটিক সম্পর্কে।

রসুন

রসুনের ভিতরে যে অ্যান্টিবায়োটিক রয়েছে, তা রোগ সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি আপনার খাদ্যাভ্যাসে জলপাই তেলে ভেজানো রসুন অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এক দিনে দুটি রসুন-দানা খাওয়া যেতেই পারে।

মধু

মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই যে সেটি ঘরোয়া অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পরিচিত। চিনির বিকল্প হিসেবে মধু ব্যবহার করা যেতেই পারে। চায়ের সঙ্গে মধু সেবন করা উপকারি।

হলুদ

হলুদের আশ্চর্যজনক গুণ রয়েছে। হলুদে উপস্থিতি কার্কুমিনকে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক বলা যেতেই পারে। কার্কুমিনে শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ফ্রি র‌্যাডিকালগুলোর দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে শরীরকে রক্ষা করে। হলুদ ব্রেনস্টেম উন্নত করতে এবং গাঁটে ব্যথা কমাতেও সহায়ক। এটি নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে।

আদা

আদা আদতে প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করে। তাই একে প্রাকৃতিক অ্যান্টি বায়োটিক বলা হয়ে থাকে। বমি বমি ভাব, বুক জ্বালা, অম্বলের মতো সমস্যাগুলো আদা সেবনে উপশম হতে পারে। আদা চায়ের সঙ্গে খাওয়া বিশেষ উপকারি।

গাজীপুর কথা