ভাস্কর্য ও শিল্পকর্মের প্রেক্ষাপট এবং ইসলামের দৃষ্টিতে ভাস্কর্য
গাজীপুর কথা
প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর ২০২০

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের সঙ্গে মূর্তি উপাসনার কোনো সম্পর্ক নেই। বিশ্বের প্রায় সব দেশেই জাতীয় হিরোদের ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়ে থাকে, তাদের স্মরণীয় করে রাখার জন্য, পূজা করার জন্য নয়।
১. সাহাবীদের সময়কাল থেকে কোনো ভূখণ্ডে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার পর ভাস্কর্য বা মূর্তি ভাঙ্গার ঘটনা ঘটেনি। গুটিকয়েক বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া পরবর্তীতেও এ ধারা অব্যাহত ছিল।
২. ১৯৩৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টে বিশ্বের ১৮ জন আইন প্রণেতার ভাস্কর্য স্থাপন করা হয় যার একটি ছিল হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর। সে ভাস্কর্যের এক হাতে ছিল কোরআন, অন্য হাতে তরবারি। আজহারিসহ অনেক মাওলানা সাহেব গর্বের সঙ্গে এটি উল্লেখ করেন।
৩. ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত নিউ ইয়র্কের কোর্টে রাসুল (সাঃ) এর ভাস্কর্য ছিল। পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও মিশরের রাষ্ট্রদূত ভাস্কর্যের মুখমণ্ডল সমান করে দেয়ার দাবি করে আপত্তি তুলেছিল।
৪. তৈমুর লংয়ের ছেলে শাহরুখ মির্জার শাসনামলে লিখিত 'মেরাজ নামা'য় হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর ছবি আঁকা হয়েছিল, যা লাইব্রেরি অব ফ্রান্সে সংরক্ষিত আছে।
৫. ইরানে কাজার ডাইনাস্টির শাসনামলে পঞ্চ পাঞ্জতনের কাহিনী প্রকাশিত হয়েছিল চিত্রকর্মের মাধ্যমে।
৬. তুরস্কের ব্রিজম্যান আর্ট গ্যালারিতে ওসমানিয়া খেলাফতের সময়কার পেইন্টিং আছে যেখানে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর ছবি আঁকা হয়েছে।
৭. পাকিস্তানে জিন্নাহর ভাস্কর্য রয়েছে বহু স্থানে। লাহোরে বেনজীর ভুট্টো ও লাজপত রায়ের ভাস্কর্য রয়েছে। ইরান, ইরাক, মরক্কো ও তুরস্কে শতাধিক ভাস্কর্য রয়েছে। মানুষের ভাস্কর্য আছে কুয়েত, কাতার ও দুবাইয়েও। সম্ভবত আফগানিস্তান ছাড়া সকল মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য রয়েছে।
৮. সৌদি আরবে কি ভাস্কর্য নেই? সৌদি আরবে উটের ভাস্কর্য রয়েছে, সৌদি আরবের জেদ্দা মিউজিয়ামে ভাস্কর্য রয়েছে। সেখানে আয়োজিত মেলায় স্ট্যাচু অব লিবার্টির রেপ্লিকা ও শয়তানের ভাস্কর্যের প্রদর্শনী হয়েছিল।
যে উদাহরণগুলো দেওয়া হয়েছে তাতে মহানবী (সাঃ) এর ভাস্কর্য ইসলাম-সম্মত কিনা তা নিয়ে তেমন কোনো আপত্তি ওঠেনি। যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের ভাস্কর্যে ‘অন্যতম শ্রেষ্ঠ আইন প্রণেতা’ উল্লেখ করে আল্লাহর আইনকে মানুষের আইন বলা হয়েছে। এতে সম্মান দেয়া হয়েছে নাকি বিতর্ক তোলা হয়েছে তা বোঝার মতো বোধও অনেকের নেই।
ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে ভাস্কর্য
কোরআনের কোথাও ছবি আঁকা বা ভাস্কর্য তৈরিকে নিষিদ্ধ বলা হয়নি। মূর্তি বা যেসব জড়বস্তুকে উপাসনা করা হয় তাকে আরবিতে বলা হয় ওয়াসান বা সানাম (বহুবচনে আওসান বা আসনাম)। এর সমার্থক শব্দ হচ্ছে মাবুদ, আল মাবুদ, সুরা, তাগুয়া ইত্যাদি। অন্যদিকে ভাস্কর্যকে বলা হয় তামাসিল/তিমসাল/তামসাল যার ইংরেজি হচ্ছে মেমোরিয়াল, মনুমেন্ট বা স্ট্যাচু। মূর্তি ও ভাস্কর্যের পার্থক্য উপাসনার কারণে। অন্যদিকে হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে তাসবীরকে।
কোরআনে সুরা সাবার ১৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে:
‘তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী উপাসনালয় ও দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত।....”
ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে যে বিধিনিষেধ ছিল না তার ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত রয়েছে। আবু বকর (রাঃ) এর শাসনামলে আমর বিন আসের মিশর অভিযানে ফারাও ও স্ফিংস ভাস্কর্য অক্ষত ছিল। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাসের ইরাকে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সময়ও কোনো মূর্তি ভাঙ্গা হয়নি।
জাদুঘরে ভাস্কর্য অনুমোদনে ফতোয়া
ভাস্কর্য নিয়ে আপত্তি তোলার সূচনা হয় মূলত ১১ শতাব্দী থেকে ইবনে খুদামা ও ইবনে তাইমিয়ার সূত্র ধরে। বর্তমানে সৌদি আরব (জেদ্দা) সহ প্রায় সকল মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য বা ভাস্কর্যের মিউজিয়াম রয়েছে।
এক্ষেত্রে প্রদত্ত ফতোয়ায় বলা হয়, সুরা আন'আম এর ১১ ও সুরা আলে ইমরানের ১৩৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বিশ্ব ভ্রমণ করে দেখতে ও শিখতে বলেছেন। তাই ভাস্কর্য দেখে ইতিহাস সম্পর্কে শিক্ষা গ্রহণ করা যাবে। এছাড়া মিশরের স্ফিংস ও ফেরাউনের মমিকে কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর নিদর্শন হিসেবে বিবেচনা করা হয়ছে।
আগের শরীয়তে কি ভাস্কর্য জায়েজ ছিল?
অনেকের মতো মামুনুল হকও কোরআনে ভাস্কর্য সংশ্লিষ্ট আয়াতের প্রেক্ষাপটে বলেছেন, আগের শরীয়তের অনেক কিছু রদ করা হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে- তিনি আগের শরীয়ত কোথায় পেয়েছেন? কোরআনে বা হাদিসে কি একে আগের শরীয়তের বিধান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে? সোলায়মান (আ:) সংশ্লিষ্ট আয়াত কোথায় রদ করা হয়েছে? এর সূত্র তিনি দিতে পারবেন না।
আগের শরীয়ত বলতে যদি বাইবেল বোঝানো হয় তাহলে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, বাইবেলের ওল্ড এবং নিউ টেস্টামেন্টেও উপাসনার জন্য মূর্তি তৈরি করা নিষেধ রয়েছে। সুরা মায়েদার ১১০ নম্বর আয়াতে ঈশা (আঃ) কর্তৃক মাটি দিয়ে পাখি সদৃশ তৈরি করে আল্লাহর হুকুমে জীবিত করার কথা উল্লেখ রয়েছে।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, কেউ কেউ দাবি করেছেন এই আয়াতে নাকি মূর্তি তৈরি নিষিদ্ধ হওয়ার সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। একজন নবী হারাম কাজ করবেন তা কীভাবে কেউ চিন্তা করতে পারে জানি না! বিভিন্ন বিষয়ে এ জাতীয় হাস্যকর ফতোয়ার তালিকা করলে মহাগ্রন্থ হবে।
তর্কের খাতিরে শরীয়তের বিধান রদের কথা মেনে নিলে মানে দাঁড়ায় এই যে, মুসা (আঃ) ও ইব্রাহিম (আঃ) এর সময়ে ভাস্কর্য নিষিদ্ধ ছিল, সোলায়মান (আঃ) ও ঈশা (আঃ) এর সময়ে আবার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আসলেই যদি এমন হতো তাহলে সুস্পষ্টভাবেই নির্দেশ দেয়া হতো, যা মদ, জুয়া, সুদ ইত্যাদি বিষয়ে দেয়া হয়েছে।
হাদিসে নিষিদ্ধ তাসবীর প্রসঙ্গ
হাদিসে যে বিষয়টি নিষেধ করা হয়েছে তা হচ্ছে তাসবীর। একে আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ করতে হলে ছবি, ক্যামেরা, ভিডিও সবকিছুকেই হারাম হিসেবে গণ্য করতে হবে। তবে বাংলা বা উর্দু/হিন্দির তাসবীর অর্থ ও আরবির অর্থ এক নয়।
আরবি ব্যাকরণ অনুসারে তাসবীর হচ্ছে ক্রিয়া (বাবে তাফয়িলের মাসদার) অর্থাৎ তাসবীর বলতে ছবি বা চিত্রকর্ম তৈরি করাকে বোঝায় যা উপাসনা করার জন্য তৈরি করা হয়। উপাসনাকে বিবেচনা করেই তাসবীর নিষিদ্ধ করা হয়েছে বলেই ইবনে আব্বাস বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সাঃ) কর্তৃক তাসবীর নিষিদ্ধের কথা উল্লেখ করার পর গাছপালা ও প্রকৃতির ছবি আঁকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
উপাসনার কারণে নিষিদ্ধ ছিল বলেই মাথা ছাড়া ছবি বা প্রাণহীন কিছুর ছবি/চিত্র/শিল্পকর্ম জায়েজ এই মর্মে হাদিস পাওয়া যায়।
ইসলামের বিধিবিধানের ক্ষেত্রে কোরআন ও সুন্নাহর নির্দিষ্ট নির্দেশনার প্রেক্ষাপট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিচ্ছিন্ন আয়াত বা হাদিস উল্লেখ করে কেউ ইসলামের বিরোধিতা করে, কেউ ধর্ম ব্যবসা করে। ইসলামের মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে তাওহীদ এবং আল্লাহর ইবাদত।
প্রি-ইসলামিক আরবে মূর্তি পূজার প্রচলন ছিল। তখন ঘোড়া, সিংহ, ঈগল ইত্যাদি পশুপাখীর মূর্তিকে দেবতা হিসেবে গণ্য করা হতো। মুহাম্মদ (সাঃ) একত্ববাদের প্রতি ঈমান সুদৃঢ় করার জন্য জীবজন্তুর ছবি আঁকা, মূর্তি তৈরি ইত্যাদি ক্ষেত্রে কঠোরভাবে নিষেধ করেন যেন কেউ পূজার পথে ফিরে না যায়। যেমন: ইসলামের প্রথম যুগে কবর জেয়ারতও নিষিদ্ধ ছিল।
রাসুল (সাঃ) যখন অনুধাবন করলেন যে কবরকে উপাসনালয়ে পরিণত করা হবে না, তখন তিনি কবর জেয়ারতের অনুমতি দেন। অনুরূপভাবে কাবায় থাকা মূর্তিগুলোকে ভাঙার আদেশ দেয়া হলেও চূড়ান্তভাবে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয় ও দেব-দেবীর মূর্তির ক্ষেত্রে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ করার অনুমোদন দেয়া হয়নি।
তাসবীর নিষিদ্ধ করার যে হাদিসগুলো রয়েছে তার সময়কাল বিবেচনা করলে রাসুল (সাঃ) এর ইন্তেকালের দুই বছর আগের হাদিসটি উল্লেখযোগ্য: (আবু দাউদে বর্ণিত ৪১ নং কিতাবের হাদিস নং ৪৯১৪ (কিতাবুল আদাব: ৬২)।
রাসুল (সাঃ) তাবুক যুদ্ধ থেকে ফিরে হযরত আয়েশার (রাঃ) হাতে কিছু পুতুল দেখেন। পুতুলগুলোর একটি ছিল ঘোড়া, যার ডানা কাপড় দিয়া বানানো হয়েছে। রাসুল (সাঃ) জিজ্ঞাসা করেন, ‘ডানাওয়ালা ঘোড়া?’
উত্তরে আয়েশা (রাঃ) বলেন, ‘আপনি কি শোনেননি যে সোলায়মানের ডানাওয়ালা ঘোড়া ছিল?’
এ প্রসঙ্গে আয়েশা বলেন, ‘এতে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এমন অট্টহাসি হাসলেন যে আমি ওনার মাড়ির দাঁত দেখতে পেলাম।’

- জাতিসংঘের সকল দাপ্তরিক ভাষায় অনূদিত হলো বঙ্গবন্ধুর ভাষণ
- বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হচ্ছে: ডব্লিউএসজে
- দেশে প্রথম চালু হলো ভ্রাম্যমাণ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
- গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের আয়োজনে ৭ মার্চ পালিত
- শ্রীপুরে নিজ ঘর থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- ‘সে বজ্রকণ্ঠ এখনো লীন হয়ে যায়নি’
- বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের পূর্ণাঙ্গ ভাষণ
- রাজনীতির উদ্যোক্তা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ৭ মার্চের ভাষণই ছিলো স্বাধীনতার ঘোষণা: আমির হোসেন আমু
- ৭ মার্চের ভাষণ: মুক্তিযুদ্ধের মহাকাব্য
- বঙ্গবন্ধুর ভাষণ স্বাধীনতাকামী মানুষের প্রেরণার চিরন্তন উৎস
- দেশে ২৪ ঘন্টায় ভ্যাকসিন নিলেন ১ লাখের বেশি মানুষ
- ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ
- বঙ্গবন্ধুর উক্তি ও ছবি সম্বলিত ই-পোস্টার প্রকাশ
- বাংলাদেশের অসাধারণ সাফল্যের প্রশংসা করলেন ইতালির রাষ্ট্রপতি
- কোভিড-১৯ নিয়ে ‘হু’র সতর্কতা
- বিএনপি’র ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা রাজনৈতিক ভণ্ডামি : সেতুমন্ত্রী
- শ্রীপুরে গাছে ধাক্কা খেয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত, আহত ২
- ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালকসহ দুইজনের মৃত্যু
- গাজীপুরে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীকে বলৎকার, শিক্ষক গ্রেফতার
- ভালুকায় ২৫০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
- কালিয়াকৈরে দুদিন ব্যাপী করোনা ভ্যাকসিনের ফ্রি নিবন্ধন কার্যক্রম
- সিলেটে মোটরসাইকেল চোর চক্রের হোতা বিএনপির শীর্ষ নেতা!
- পরিবেশবান্ধব এলইডির আলোয় আলোকিত সড়ক
- চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাল রেলের ৮ ব্রডগেজ ইঞ্জিন
- শ্রীপুরে কারখানার আগুন নেভাতে গিয়ে এক শ্রমিকের মৃত্যু
- রোববার ৫ বিভাগে ঝড়ো হাওয়া-বজ্রবৃষ্টির আভাস
- দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১০ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৫৪০
- মেট্রো রেলের ডেমো প্রদর্শনী, দেখানো হলো যেভাবে চলবে
- চিহ্নিত প্রতারক সামিই কেন আল জাজিরার ‘প্রধান চরিত্র’!
- ‘দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হচ্ছে বাংলাদেশ’
- মাটি ছাড়া ১২ মাস ধনেপাতা চাষ করুন বাড়িতে
- ড্রাগস আর নারী: এই দুইয়ে সামি
- গাজীপুরে ৮ মহিলা ছিনতাইকারী আটক
- বাংলাদেশের ঘরে ঘরে ব্যবহৃত হচ্ছে ইসরায়েলের পণ্য
- বাংলাদেশে নতুন প্রজাতির আলুর জাত `জিন আলু`
- সামির ভয়েই আমেরিকায় পালিয়ে গেলেন মিলা
- আল জাজিরার রিপোর্টে শক্তিশালী শেখ হাসিনা
- চাঁদপুরে ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে যাত্রীভর্তি বাস, ভিডিও ভাইরাল
- বাঁশ থেকে চাল উৎপাদন, ক্ষুধা নিবৃতিতে বড় পদক্ষেপ ত্রিপুরার
- নিয়মিত সেক্স করলে সত্যিই কী ওজন বেড়ে যায়!
- বরই পাতা মেশানো পানিতে মৃতদের গোসল দেয়ার কারণ কী?
- ১০ হাজার বেডরুমের রহস্যময় হোটেল, ৭০ বছরেও ব্যবহার হয়নি
- নারী সাপ্লাইয়ার সামি যখন ইনফরমার
- মঙ্গলগ্রহের যেসব স্থানে বাড়ি তৈরি করা যাবে
- বাড়িতে অপরিচিত নারী, পানি পান করে একই পরিবারের ৮ জন অজ্ঞান!
- সামির ছবি দেখে আঁতকে উঠলেন শ্রাবন্তী
- ‘নিজেই বিয়ে টিকাতে পারি নাই, আরেকজনের বিয়ে নিয়ে কি মন্তব্য করব’
- গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয় কেন? জেনে নিন